EXAMINE THIS REPORT ON একটি বিড়ালের গড় আয়ু কত

Examine This Report on একটি বিড়ালের গড় আয়ু কত

Examine This Report on একটি বিড়ালের গড় আয়ু কত

Blog Article

* এই দশকে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে ব্যাপক অগ্রগতি হয়। একটি স্বাস্থ্যনীতি প্রণীত হয় এই দশকে। সেই সঙ্গে বেসরকারি খাতে বিভাগীয় এবং জেলা শহরগুলোতে গড়ে ওঠে ক্লিনিক এবং পরীক্ষাগার।

পোষা খাদ্য ইনস্টিটিউট - বিড়াল বাধ্যতামূলক মাংসাশী

তো চলুন জেনে নেওয়া যাক বিড়াল সম্পর্কে ৫টি বাক্য বা গুরুত্বপূর্ণ এমন কিছহু তথ্য সম্পর্কে যা এর আগে আপনি কখনো জানতেন না। এমন চমৎকার কিছু তথ্য নিয়েই আমাদের আজকের আলোচনা।

স্ট্রোক সম্পর্কে ৯টি ভুল তথ্য ও ভুল বিশ্বাস

প্রাকৃতিক ইন্টারনেট: যে ইন্টারনেট ব্যবহার করে উদ্ভিদেরা

যে ৫ কারণে আপনার ত্বককে ময়শ্চারাইজ করতে হবে

এর বাসস্থান এমন পরিবেশে হয় যেখানে খুঁজে পেতে সহজ এবং অল্প সময়ের জন্য বাস করে। সে বাসস্থানে বিড়ালের বেঁচে থাকার জন্য প্রয়োজনীয় খাদ্য এবং আশ্রয় থাকতে হবে।

বিড়ালের যেসব বৈশিষ্ট্যগুলো নিয়ে আলোচনা করা হবে এগুলো হলো বিড়ালের আকার, বিড়ালের শারীরিক গঠন, কঙ্কাল, মাথার খুলি , নখর এই বিষয়গুলো। এগুলো ছাড়াও বিড়ালের আরো কিছু বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা আপনি এখান থেকে জানতে পারবেন।

↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি: ট্যাগ বৈধ নয়; pdsa নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি

এসবের ফলে স্বাস্থ্য সম্পর্কে মানুষ click here অনেক সচেতন হয়েছে। একই সঙ্গে চিকিৎসা নিতে প্রাতিষ্ঠানিক সেবা নিতে যাবার প্রবণতা অনেক বেড়েছে।

অনেক সময় শ্যাম্পু ব্যবহার করলেও বিড়ালের শরীরে উকুন দেখা দিতে পারে। এক্ষেত্রে গোসল করার পর বিড়ালের জন্য একটি বিশেষ ধরনের স্প্রে পাওয়া যায় এটি ব্যবহার করলে ভালো ফল পাওয়া যাবে। 

✓✓ বিড়ালের খাবারের ডায়েট ফাইবার যোগ করতে হবে এবং উচ্চ ফাইবারযুক্ত ভেজা খাবার খেতে দিতে হবে।

একটি বিড়াল সাধারণত ১০-১২ বছর বাচে। তবে আপনার যত্নের উপর এবং প্রতিকূল পরিবেশ এর ওপর ভিত্তি করে বলা হয়ে থাকে বিড়ালের গড় আয়ু ১৩ থেকে ১৪ বছর। তবে অনেক বিদেশি বিড়াল ৩০ বছর এর মতও বেচে থাকে।

বিড়াল নিশাচর প্রাণী। বিড়ালের চোখের রেটিনা কুইনাইন নামক একটি পদার্থ দ্বারা আবৃত, যার কারণে এদের চোখ আলোক সংবেদনশীল হয়। এ কারণে রাতের বেলায় আমরা বিড়ালের চোখ জ্বলতে দেখি। বিড়ালের চোখের পর্দা তিনস্তর বিশিষ্ট। এদের ঘ্রাণশক্তি খুবই উন্নত। এরা শুধুমাত্র ঘ্রাণ নিয়ে তারপর খাবার খায়। কোনো বিড়ালের নাকের ভেতরে যদি মাংস বেড়ে যায় অথবা কোন কারণে নাক বন্ধ হয়ে যায়, সেই কয়দিন তারা খাওয়ায় রুচি হারিয়ে ফেলে এবং আস্তে আস্তে রোগা হয়ে যায়। বিড়ালের শ্রবণশক্তি মানুষের তুলনায় ৬ গুণ বেশি। এজন্য এরা কোনো শব্দ শুনলে খুব দ্রুতই ঘাড় মাথা ঘুরিয়ে দেখার চেষ্টা করে এবং খুব সামান্য শব্দেই চমকে যায়।

Report this page